জাফর ইকবালের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা !

জাফর ইকবালের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা ! অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবালের ওপর হামলার সময় ঘটনাস্থল থেকে আটক মাদ্রাসা ছাত্র ফয়জুল হাসান ওরফে শফিকুরসহ কয়েকজনকে আসামি করে মামলা করেছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সিলেট মহানগর পুলিশ কমিশনার গোলাম কিবরিয়া জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ইশফাকুল হোসেন শনিবার রাতে জালালাবাদ থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগ দায়েরের পর রোববার তা সন্ত্রাস দমন আইনের মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের মুক্তমঞ্চে শনিবার বিকালে একটি অনুষ্ঠান চলাকালে এক তরুণ ছুরি নিয়ে অধ্যাপক জাফর ইকবালের ওপর হামলা চালায়। হামলার পরপরই ওই ফয়জুল নামের ওই মাদ্রাসাছাত্রকে ধরে ফেলেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। পরে তাকে পিটুনি দিয়ে র‌্যাবের হাতে তুলে দেওয়া হয়। আহত অধ্যাপক জাফর ইকবালকে প্রথমে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং পরে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। তিনি এখন শঙ্কামুক্ত বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ইশফাকুল হোসেন বলে, “কাল রাতেই আমরা জালালাবাদ থানায় অভিযোগ দায়ের করে এসেছি। সেখানে ফয়জুল ও অজ্ঞাতপরিচয় আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়েছে।” শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক জাফর ইকবাল বরাবরই জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে উচ্চকণ্ঠ। বিভিন্ন সময়ে হুমকি পাওয়ায় ২০১৬ সালের অক্টোবরে জনপ্রিয় এই লেখকের জন্য পুলিশি পাহারার ব্যবস্থা করে সরকার। তার মধেই শনিবার প্রকাশ্যে তার ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে আটক ২৪ বছর বয়সী ফয়জুল র‌্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে নিজেকে মাদ্রাসা ছাত্র হিসেবে দাবি করে বলেন, জাফর ইকবাল ‘ইসলামের শত্রু’ বলে তাকে হত্যার জন্য সে হামলা চালিয়েছে। র‌্যাব-৯ এর অধিনায়ক লেফটেনেন্ট কর্নেল আলী হায়দার আজাদ আহমদ বলেন, “জিজ্ঞাসাবাদের পর প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, ফয়জুল জঙ্গিবাদে বিশ্বাসী। তবে তদন্ত ছাড়া এর বেশি এখনই বলা যাচ্ছে না।” বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আটক ফয়জুলকে শনিবার রাতে সিলেটের রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে র‌্যাব। রাত দেড়টার দিকে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় জালালাবাদ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে। চিকিৎসা শেষে শারিরিক অবস্থার উন্নতি হলে রোববার বিকালে ওই তরুণকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয় বলে র‌্যাব কর্মকর্তা আজাদ জানান। A day after Prof Muhammad Zafar Iqbal survived a knife attack in Sylhet, counterterrorism officials said the youth who carried out it could be a member of banned militant outfit Ansar al Islam. The attack on Prof Iqbal, a faculty member of Computer Science and Engineering department at Shahjalal University Attack on Zafar Iqbal Hallmarks of Ansar al Islam there Attack on Muhammed Zafar Iqbal IGP vows to bring culprits to justice Attack on Zafar Iqbal Who is Faizu Prof Zafar Iqbal, injured in Sylhet attack, airlifted to CMH in Dhaka I attacked Zafar Iqbal because he is an enemy of Islam

Attack on Zafar Iqbal

অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবালের ওপর হামলার সময় ঘটনাস্থল থেকে আটক মাদ্রাসা ছাত্র ফয়জুল হাসান ওরফে শফিকুরসহ কয়েকজনকে আসামি করে মামলা করেছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।




সিলেট মহানগর পুলিশ কমিশনার গোলাম কিবরিয়া জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ইশফাকুল হোসেন শনিবার রাতে জালালাবাদ থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগ দায়েরের পর রোববার তা সন্ত্রাস দমন আইনের মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়।


বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের মুক্তমঞ্চে শনিবার বিকালে একটি অনুষ্ঠান চলাকালে এক তরুণ ছুরি নিয়ে অধ্যাপক জাফর ইকবালের ওপর হামলা চালায়।


হামলার পরপরই ওই ফয়জুল নামের ওই মাদ্রাসাছাত্রকে ধরে ফেলেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। পরে তাকে পিটুনি দিয়ে র‌্যাবের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

আহত অধ্যাপক জাফর ইকবালকে প্রথমে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং পরে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। তিনি এখন শঙ্কামুক্ত বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ইশফাকুল হোসেন  বলে, “কাল রাতেই আমরা  জালালাবাদ থানায় অভিযোগ দায়ের করে এসেছি। সেখানে ফয়জুল ও অজ্ঞাতপরিচয় আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়েছে।”
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক জাফর ইকবাল বরাবরই জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে উচ্চকণ্ঠ।
বিভিন্ন সময়ে হুমকি পাওয়ায় ২০১৬ সালের অক্টোবরে জনপ্রিয় এই লেখকের জন্য পুলিশি পাহারার ব্যবস্থা করে সরকার। তার মধেই শনিবার প্রকাশ্যে তার ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।

ঘটনাস্থল থেকে আটক ২৪ বছর বয়সী ফয়জুল র‌্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে নিজেকে মাদ্রাসা ছাত্র হিসেবে দাবি করে বলেন, জাফর ইকবাল ‘ইসলামের শত্রু’ বলে তাকে হত্যার জন্য সে হামলা চালিয়েছে।

র‌্যাব-৯ এর অধিনায়ক লেফটেনেন্ট কর্নেল আলী হায়দার আজাদ আহমদ  বলেন, “জিজ্ঞাসাবাদের পর প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, ফয়জুল জঙ্গিবাদে বিশ্বাসী। তবে তদন্ত ছাড়া এর বেশি এখনই বলা যাচ্ছে না।”

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আটক ফয়জুলকে শনিবার রাতে সিলেটের রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে র‌্যাব। রাত দেড়টার দিকে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় জালালাবাদ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে।

চিকিৎসা শেষে শারিরিক অবস্থার উন্নতি হলে রোববার বিকালে ওই তরুণকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয় বলে র‌্যাব কর্মকর্তা আজাদ জানান।
Labels:

Post a Comment

[blogger]

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget