অপেক্ষা আর এক বছরের! শ্বাসকষ্টজনিত রোগে বিশ্বের ৩০ মিলিয়ন মানুষ প্রাণ হারাবেন। এমনই আশঙ্কা প্রকাশ করেন বিল গেটস।
তিনি জানিয়েছেন, ২০১৯ সালের মধ্যেই এই বিপুল পরিমাণে মানুষ প্রাণ হারাবেন।
গত ১০-১৫ বছরে পৃথিবীতে এই ধরণের কোনো মহামারির উল্লেখ পাওয়া যায়নি বলেও জানান বিল গেটস। এই মহামারিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হতে যাচ্ছে পাকিস্তান।
ইউএস সেন্টারস ফর ডিজিস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের সমীক্ষায় এমনই একটি তথ্য উঠে এসেছে।
এই সংস্থাটি ৪৯টি দেশের উপরে গ্লোবাল হেলথ সিকিউরিটি অ্যাজেন্ডার উপরে কাজ করছে। এই দেশের মধ্যে রয়েছে- চীন, হাইতি, রাওয়ান্ডা, ইন্দোনেশিয়া এবং ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গো।
এই সমস্ত দেশেই এয়ারবোর্ন প্যাথোজেন মহামারীর আকার নিতে চলেছে বলে জানাচ্ছে ওই সংস্থা। ২০১৯ সালের মধ্যেই ৪৯টি দেশ ওই মহামারীর কবলে পড়তে যাচ্ছে।
২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল। পশ্চিম আফ্রিকাতে জাল বিস্তার করেছিল ইবোলা ভাইরাস। এই ভাইরাস প্রায় ১১ হাজার সাধারণ মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছিল।
এরপরই ইবোলা ভাইরাসের মত রোগ যাতে মহামারি আকার না নেয়, সেই কারণে উদ্যোগ নিয়েছিল ইউএস সেন্টারস ফর ডিজিস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন।
উল্লেখ্য, এই মহামারীর জেরে আমেরিকার স্বাস্থ, অর্থনীতি এবং জাতীয় নিরাপত্তা প্রশ্নের মুখে পড়তে যাচ্ছে বলে মত প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
Post a Comment
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.