February 2018

Heartwarming snaps show lion bonding with the little antelope

পশু কথাটা থেকেই এসেছে পাশবিক৷ মানুষ থেকে এসেছে মানবিক৷ কিন্তু বর্তমান সমাজ বোধহয় এখন আর এই কথা গুলোকে অতটা গুরুত্ব দেয়না৷ 



হিসাব উল্টে যাচ্ছে দিন দিন৷ জাতিভেদ আর সংঘর্ষে মানুষ যখন জর্জরিত তখন পাশবিকতার বিপরীত এক উদাহরণ সামনে এল৷

নামিবিয়ার ইতোশা ন্যাশনাল পার্কে এক সিংহী দত্তক নিয়েছে এক হরিণ শাবককে৷

মাতৃস্নেহে লালন পালন করছে তাকে৷ সিংহীর নিজের শাবক ছিল৷ সেই শাবকদের মেরে ফেলেছে আরেকটি সিংহ৷ সন্তানহারা হয়ে পড়েছে সেই সিংহী৷


এরপর সিংহী তার মাতৃত্ব উজাড় করে দিয়েছে হরিণছানার উপর৷ তাকে নিয়ে খেলছে৷







তাকে চেঁটে পরিস্কার করে দিচ্ছে৷ জানা গেছে, মা সিংহী তার দত্তকি হরিণছানাকে বাঁচিয়েছে বেশকিছু অন্তঃসত্বা সিংহিদের হাত থেকেও৷


women get fat after marriage
রেহনুমার নতুন বিয়ে হয়েছে। বিয়ের আগে সে ভালোই স্লিম ছিল। তবে বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই যে দেখছে সেই বলছে সে হঠাৎ করে মুটিয়ে যাচ্ছে সে। এছাড়া খুবই দ্রুত।

বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত হয়ে পরে রেহনুমা। টেনশনে পরে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেন রেহনুমা। কিন্তু তাতে হিতে-বিপরীত হতে থাকে। কারণ না খেয়ে, টেনশনে না ঘুমিয়ে রেহনুমা দিন দিন আরো মোটা হতে শুরু করে।

এই ঘটনা শুধু রেহনুমার ক্ষেত্রে সব নারীরাই বিয়ের পরপরই মোটা হতে থাকেন। কেন, কিভাবে মোটা হচ্ছে না বুঝেই অনিয়ম করে শরীর আরো ভারি করে ফেলেন। আসুন কারণগুলো জেনে নেই এবং মেনে চলার চেষ্টা করে শরীরকে ফিট রাখি।

১.সঠিক খাদ্যাভ্যাস না মানা:


বিয়ের আগে আকর্ষণীয় ফিগারের অধিকারী হতে অনেক মেয়ে কঠিন ডায়েট বা খাদ্যাভ্যাস মেনে চলে। চর্বিযুক্ত খাবার, কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার, ফাস্ট ফুড সব কিছুতেই তখন তাদের ‘না’ থাকে।

ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য সব সময়ই একটা তাগিদ থাকে। তবে অনেকেই বিয়ের পর এই খাদ্যাভ্যাস আর ঠিকমতো মেনে চলতে পারে না।

২.ভাজা খাবার এবং তেল জাতীয় খাবার:


বিয়ের পর বিভিন্ন দাওয়াতে গিয়ে বা বাড়িতে অতিথি এলে ভাজা খাবার এবং তেল জাতীয় খাবারগুলোই বেশি খাওয়া হয়। এ কারণে ওজন দ্রুত বেড়ে যায়। আবার অনেক মেয়েই নতুন নতুন রেসিপি রান্না করে পরিবারের লোকজনকে খাওয়াতে ভালোবাসেন।

এটিও ওজন বাড়ার একটি বড় কারণ। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে, পরিবারের সবাইকে ভালো ভালো খাবার খাওয়াতে ভালোই লাগে, তবে এর মানে এই নয় যে, আপনাকেও সে সব খাবার চেখে দেখতে হবে!

৩.নিজের জন্য সময় নেই:


বিয়ের পর নতুন সম্পর্ক, নতুন মানুষজন, সব কিছুর ভিড়ে নিজের জন্য সময় বের করা বেশ কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। তখন গুরুত্ব বদলে যায় বা অগ্রাধিকার বদলে যায়, ফলে নিজের প্রতি আর নজর দেওয়া হয় না, ব্যায়াম তো দূরের বিষয়। বিয়ের পর মুটিয়ে যাওয়া এটি একটি বড় কারণ।

আগে হয়তো ব্যায়ামের জন্য বা স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস পালনের জন্য সময় বের করতেন, তবে বিয়ের পর এগুলো আর হয়ে ওঠে না। পরিবারের সদস্যদের সময় দিতে গিয়ে বা সংসারের কাজের ঝামেলায় নিজের জন্য আর সময়ই পাওয়া যায় না। মুটিয়ে যাওয়ার ঝুঁকির কথা ভেবে তাই নিজের জন্য সময় বের করুন। খাওয়াদাওয়ায় নিয়ন্ত্রণ আনার চেষ্টা করুন।

৪. বাইরের খাবার:

বিয়ের পর মেয়েদের ওজন বেড়ে যাওয়ার আরেকটি কারণ রান্না এড়িয়ে যাওয়া এবং বাইরের খাবার খাওয়া। অনেকেই বিয়ের পর রান্নার ক্ষেত্রে অতটা পটু থাকেন না, তখন বাইরের খাবার হয় ভরসা। বাইরের খাবার বা হোটেলের খাবারে প্রচুর তেল দেওয়া হয়। এই অস্বাস্থ্যকর খাবার ওজন বাড়িয়ে দেয়।

৫.গর্ভধারণের জন্য:

গর্ভধারণের কারণে অধিকাংশ নারী ওজন বাড়িয়ে ফেলেন। গবেষণায় দেখা যায়, প্রায় ১০ থেকে ১২ কেজি ওজন এই সময়টায় বেড়ে যায়।

৬. জন্মনিয়ন্ত্রক পদ্ধতি:
জন্মনিয়ন্ত্রক পদ্ধতি গ্রহণ যেমন পিল বা ইনজেকশন এসব গ্রহণের কারণেও বিয়ের পর মেয়েরা মোটা হয়ে যায়।

৭.নিজেদের কাছে বেশি সময় থাকতে চাওয়া:

অনেক স্বামীই রয়েছেন, যারা বেশি সময় ধরে স্ত্রীর সঙ্গ পছন্দ করেন। যার জন্য হয়তো স্ত্রীর আর ব্যায়াম করা হয়ে ওঠে না। পরস্পরের বোঝাপড়ার জন্য এটি অবশ্যই ভালো।

তবে স্বাস্থ্যকেও তো গুরুত্ব দিতে হবে। তাই স্বামীকেও উদ্বুদ্ধ করুন আপনার সঙ্গে ব্যায়াম করতে। অথবা দুজনে একত্রে কোনো জিমে ভর্তি হয়ে যেতে পারেন।

৮. আলস্য
অলস লোকেরা শুধু খায় আর ঘুমায়। শরীরকে ফিট এবং কর্মক্ষম রাখার জন্য আর কোনো কাজ করে না।

বিয়ের পর অনেকে ব্যস্ত হয়ে পড়ে আবার অনেকে নিজের প্রতি এতই অবহেলা দেখায় যে শরীরের যত্ন নেয় না। বিয়ের পর ওজন বাড়ার বড় কারণ এই আলস্য।


Priya Prakash Varrier
কী অদ্ভূত ব্যাপার। সিনেমাটির নায়িকাও নন তিনি, তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রেও ছিলেন না। অথচ তিনিই হয়ে উঠলেন সিনেমাটির বিজ্ঞাপন।




বেশি বলা হবে না এভাবে বললেও, তিনিই এখন তার ইন্ডাস্ট্রির সাইনবোর্ড হয়ে গেছেন। যারা কোনোদিন মালায়ম সিনেমার খবর রাখেননি কিংবা জানতেনও না এ নামের ভাষার সিনেমার জন্য কোনো ইন্ডাস্ট্রি আছে তারাও এবার ঘাঁটছেন মালায়াম সিনেমা। ইউটিউবে দেখে নিচ্ছেন ‘প্রিয়া প্রকাশ ওয়ারিয়র’ নামের যা পাচ্ছেন তাই।

ঠিক ধরেছেন। ভ্রু কাঁপানো সেই মেয়েটির কথা বলা হচ্ছে যিনি এখন সোশার মিডিয়ায় সবেচেয়ে আলোচিত। গালে টোল পড়া লাস্যময়ী সেই তরুণীকে নিয়ে বিশ্বজুড়ে তোলপাড়ের মূলে রয়েছে দিন কয়েক আগেই ফেসবুকে প্রকাশ হওয়া একটি ভিডিও ক্লিপ।

সেখানে একটি হাস্যোজ্জ্বল মুখের কিশোরীর চোখ ঘুরে গেল এক হাস্যোজ্জ্বল কিশোরের দিকে। বিগলিত কিশোর সুকৌশলে নিজের হাসামাখা মুখে এক চোখের ভ্রু নাচিয়ে দিলেন।

 নিমিষেই ওই কিশোরী প্রথমে এক ভ্রু পরে দ্বিতীয় ভ্রু সুনিপুণভাবে নাচিয়ে দিলেন। রীতিমতো বিস্ময়কর। এরপর ওই কিশোরও একইভাবে নিজের দুই ভ্রু নাচিয়ে দিলেন। এরপর মেয়েটির কর্মকাণ্ডে অবাক হবার পালা।

মেয়েটি হাসিমুখে চোখ টিপে দিলেন। ছেলেটি প্রেমমাখা লজ্জায় মুখ লুকালেন বন্ধুর কাছে। মাত্র কয়েক সেকেন্ডের ভিডিও। এ কয়েক সেকেন্ডেই যেন বলা হয়ে গেল না বলা অনেক কথা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেল, এই ভিডিওটি দক্ষিণী সিনেমার একটি গানের অংশ। ৩ মার্চ মুক্তির অপেক্ষায় থাকা সেই ছবির নাম ‘ওরু আদার লাভ’। ছবিটি পরিচালনা করছেন ওমর লুলু। গানটির শিরোনাম ‘মাণিক্য মালারায়া পুভি’।

ছবিটির প্রচারণার অংশ হিসেবে প্রকাশ হয় গানটি। আর এটি প্রকাশের পরই রীতিমতো ঝড় বইছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সোশ্যাল মিডিয়ার ভিডিও শেয়ারিং এর সর্বোচ্চ প্ল্যাটফরম ইউটিউবের ট্রেন্ডিং ভিডিওর তালিকায় ১৭তম স্থানে উঠে এসেছে এই দৃশ্য।

তারচেয়েও অবাক করা বিষয় হচ্ছে ৯ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ হওয়া ভিডিওটি এরই মধ্যে ৯২ লাখ ভিউ ছাড়িয়ে গেছে। এটি শুধুমাত্র সিনেমাটির অফিসিয়িাল ভিডিও’র ফলাফল। এর বাইরেও ইউটিউবে এ গানটির অনেক লিংক পাওয়া যাচ্ছে। সেগুলোতেও ভিউ লাখে লাখ। ভ্রু কাঁপানো সেই মেয়ে কাঁড়িয়ে দিলেন ইউটিউবটাও। নায়িকা না হলেও তাকে দেখতেই বারবার এ গানে ক্লিক করছেন দর্শক।

অবাক করার মতো বিষয় হচ্ছে, যেই সেই প্রিয়া প্রকাশ কিন্তু এ সিনেমার নায়িকা নন। ছবির কিছুটা দৃশ্যেই রয়েছেন তিনি। যদিও ঠিক কী চরিত্রে তিনি থাকছেন, সেটা এখনও বলেননি নির্মাতা ওমর লুলু।

এক নজরে প্রিয়া
কেরালার ত্রিচূরের পুনকুন্নামে জন্ম প্রিয়ার। এ মুহূর্তে তিনি অষ্টাদশী। স্থানীয় ভিমলা কলেজের বিকম ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্রী প্রিয়া। তার একটা সুন্দর আদুরে ডাক নামও আছে- ‘প্রিয়ু’।

প্রিয়ার হাইট ৫ফুট ৫ ইঞ্চি, ওজন ৪৮ কেজি এবং ভাইটাল স্ট্যাট- ৩৪-২৬-৩৩। তার চোখের রঙ কালো এবং চুল বাদামি। ডান্স-ট্র্যাভেলিং এবং গান গাওয়া প্রিয়া অন্যতম ফেভারিট অভ্যাস। প্রিয়া একজন ক্লাসিক্যাল ডান্সার। ছোটবেলা থেকেই প্রিয়ার নাচে প্রবল আগ্রহ। মোহিনিনাট্যম-এ এক ট্রেনড ডান্সার তিনি। বন্ধু মহলে বিপুল জনপ্রিয়।

মূলত গায়িকা এবং মডেল হিসাবেই প্রিয়াকে জানে ত্রিচূর। বলতে গেলে অভিনয়ের জগতে পা রাখার আগে এই দুই ক্ষেত্রই প্রিয়াকে ত্রিচূরে বিপুল জনপ্রিয়তা এনে দিয়েছিল।

‘ওরু আদর লাভ’- এর এ ভাইরাল হওয়া গানটি নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্য়াকাউন্টেও শেয়ার করেছেন প্রিয়া। ভিডিওটি ভাইরাল করার জন্য লোকজনকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন তিনি। যেভাবে লোকজন হামলে পড়ে ভিডিওটি দেখছেন তাতে বেজায় খুশি তিনি।

এর আগে ‘অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল’ ছবি-র ‘চান্না মেরেয়া’ গানটি নিজের গলায় গেয়ে তার একটি ভিডিও ইউটিউবে শেয়ার করেছিলেন প্রিয়া। সেই ভিডিওটি বিপুলভাবে ভাইরাল হয়েছিল।

Brazil Prison Riots
নানা অপরাধে বন্দী হন অপরাধীরা। অনেক সময় আক্রোশের শিকার হয়েও অনেকে বন্দী হন। কারাগার সংশোধনাগার না হয়ে যখন নির্যাতন সেল বা নির্যাতন কেন্দ্র হয়ে ওঠে তখন কারাবন্দীদের জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিষহ।
বন্দীদের ওপর নির্মম, নিষ্ঠুর নির্যাতন চালানোর জন্য কুখ্যাত এসব কারাগার।

ব্রাজিলের কারানদিরু


কুখ্যাত কারাগারের একটি কারানদিরু। ১৯৯২ সালে বন্দী নির্যাতনের ঘটনা এখনো বিশ্ববাসীকে আতঙ্কিত করে। কারারক্ষীদের হাতে প্রাণ হারান প্রায় ১ হাজার ৩০০ বন্দী।

এই কারাগারের ভলান্টারি এক চিকিৎসক জানান, কারাগারের ৪৬ বছরের ইতিহাসে কত বন্দী যে নির্যাতনের শিকার হয়ে মারা গেছেন তার ঠিক চিত্র দেওয়া কঠিন। ব্রাজিলের এই কারাগারে বন্দীদের বেশির ভাগই ছিল খুনি ও মাদক ব্যবসায়ী।

 কারাগারে তাদের খাবার দেওয়া হতো না। লাঠি দিয়ে পেটানো হতো নিয়মিত। সামান্য বিষয়েই তাদের বেধড়ক পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়া ছিল মামুলি ব্যাপার। বন্দীদের মধ্যে কেউ প্রতিবাদ করতে এগিয়ে এলে তার পরিণতি হতো করুণ।

 রোদের মধ্যে খালি গায়ে তাদের মাঠে শুইয়ে রাখা হতো। কেউ পানি চাইলে, গরম পানি দিয়ে গোসল করিয়ে দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে।

পিটিয়ে রক্তাক্ত করে ফেলা ও বন্দীকে মেরে ফেলার ঘটনায় অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বন্দীদের মানবাধিকার নিয়ে প্রশ্ন তুললে তার ঠিক উত্তর দিতে পারেনি ব্রাজিলের সরকার। অনেক সমালোচনার পর ২০০২ সালে এই কারাগার বন্ধ করে দেওয়া হয়।


তাদমর বন্দীশালা



সিরিয়ার তাদমর মিলিটারি বন্দীশালাকে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ‘বিশ্বের সবচেয়ে অত্যাচারী বন্দীশালা’ হিসেবে বর্ণনা করেছে। কারারক্ষীরা ধমক ছাড়া কথাই বলেন না এখানে। খাবার-পানি কিছু চাইলে উল্টো পেটানো শুরু হয়।

বাথরুমের ভিতরেও বন্দীদের রাতে ঘুমাতে বাধ্য করা হতো। বন্দীরা কোনো কষ্টে বলতে এলেই লোহার পাইপ দিয়ে পেটানো হতো এখানে। অভিযোগ রয়েছে ১৯৮০ সালে এই কারাগারে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে বন্দী হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়। অন্য বন্দীদের সামনেই হাত-পা বেঁধে একজন একজন করে বন্দীকে কুপিয়ে মারার কথাও অনেকে জানিয়েছেন মিডিয়াকে!

 anchoring and immense cricket knowledge is what makes her a brilliant IPL host. Her style: Shibani Dandekar

গান, মডেলিং এবং অভিনয় এই দুই ক্ষেত্রেই নিজের যোগ্যতা দক্ষতার ছাপ রেখেছেন শিবানী দান্ডেকর( Shibani Dandekar)। 

এমনকি আইপিএলের সঞ্চলনাও করেছেন তিনি।


তাকে শেষ দেখা গিয়েছিল সোনাক্ষী সিনহা অভিনীত 'নূর' ফিল্মে।

শিবানীকে মাঝে মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় হট ছবি পোস্ট করতে। সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে টপলেস ছবি পোস্ট করেছেন শিবানী।

আর ছবি পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গেই তা ভাইরাল হয়ে যায়। ছবিতে অর্ধনগ্ন অবস্থায় ধরা দিয়েছেন শিবানী। ক্যাপশনে লিখেছেন 'mid week slump'

Joining this bandwagon is the sizzling Shibani Dandekar who recently posted her topless picture on Instagram that is now grabbing all the right attention. If you haven't already, check it out right here

যদিও এই ছবির জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলও হয়েছেন শিবানী দান্ডেকর। তবে কেউ কেউ আবার শিবানীর এই সাহসী ফটোশ্যুটের প্রশংসাও করেছেন।

তবে এই প্রথমবার নয়, এর আগেও বহু সাহসী ছবিও সোশ্যাল সাইটে পোস্ট করতে দেখা গেছে মডেল-অভিনেত্রীকে।


Ileana D'Cruz Was Asked If She's Married To Andrew Kneebone

বলিউড ও দক্ষিণী সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ইলিয়েনা ডি ক্রুজ(Ileana D'Cruz)। বেশ কিছুদিন ধরেই এ অভিনেত্রীর বিয়ে নিয়ে গুঞ্জন উড়ছে সিনেমা পাড়ায়।


অস্ট্রেলিয়ান ফটোগ্রাফার অ্যান্ড্রু নীবোনের সঙ্গে সম্প্রতি একটি ছবি পোস্ট করেন ইলিয়েনা। ক্যাপশনে লেখেন, ‘বছরের সবচেয়ে প্রিয় সময়।


’ শুধু তাই নয়, ফটো ক্রেডিটে তিনি লিখেছেন, ‘স্বামী অ্যান্ড্রু নীবোন।’ এরপর থেকেই শুরু হয় আলোচনা।

সম্প্রতি রেইড সিনেমার প্রচার অনুষ্ঠানে ইলিয়েনা বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি না কি উত্তর দেব। বিয়ে নিয়ে আমি মনে করছি না আর কোনো বক্তব্যের প্রয়োজন আছে।

 আমার ব্যক্তিগত বিষয়গুলো যতটা সম্ভব গোপন রেখেছি। এ বিষয়ে খুব বেশি কথা বলতে চাই না। তবে সবার এখনো অনেক কিছু দেখার বাকি রয়েছে।’

এর আগে এ জুটির বিয়ের গুঞ্জন উঠলে ইলিয়েনা সংবাদমাধ্যমে বলেছিলেন, ‘আমি মনে করি, সবার আগে আপনি কতটা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সেটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

আপনি ডেটিং, বিয়ে কিংবা লিভ-ইন, যে সম্পর্কেই থাকুন না কেন প্রতিশ্রুতির মাত্রাটা কিন্তু সমান।’

Taking too many selfies may cause wrinkles

স্মার্টফোন আসার পরে সাধারণ মানুষের জীবনে যে নানা ধরনের পরিবর্তন ঘটেছে, তার মধ্যে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বোধহয় ‘সেলফি’।


স্মার্টফোনের ফ্রন্ট-ক্যামেরার দৌলতে এখন নিজেই নিজের ছবি তুলতে পারেন স্মার্টফোন ইউজাররা। 


তবে খুঁটিয়ে দেখলে বোঝা যায় যে, কারও তুলে দেওয়া ছবির তুলনায় সেলফি অনেক বেশি বাঁকাচোরা হয়।

 এমনই তথ্য প্রকাশ পেয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম হাফিংটন পোস্ট'র এক প্রতিবেদনে। মূলত ৩টি কারণ দর্শানো হয়েছে এমন বাঁকা ছবির জন্য—

১। আয়নায় প্রতিবিম্বই এক্সপেক্ট করে সকলে-

মানুষের মুখের প্রোফাইল দু’দিকে সমান হয় না। আর ছোটবেলা থেকেই আমরা আয়নায় নিজেদের দেখে অভ্যস্ত। এবং আমরা এটাই মনে করি যে, অন্যরাও আমাদের আয়নার প্রতিফলনের মতোই দেখে।

কিন্তু, আদতে তা হয় না সেলফি তোলার সময়। ফলে সেখানে নিজেকে খানিক বাঁকাই লাগে।

২। পরিচিত মুখ দেখে অভ্যস্ত-

মানুষ সারাক্ষণ যা দেখে, তাতেই অভ্যস্ত হয়ে যায়। এবং সেটাই পছন্দ করতে শুরু করে। যে কারণে, ছোটবেলা থেকে আয়নায় নিজের যে প্রতিবিম্বের সঙ্গে আমরা পরিচিত থাকি, সেটাই আমাদের ভাল লাগে।

 সেলফি তুললে, স্বাভাবিকভাবেই প্রোফাইল বদলে যায়। এবং তা পছন্দ মতো হয় না।

৩। লেন্সের খেলা-

ক্যামেরার লেন্সের উপরেও অনেক সময় ছবির চরিত্র বদলে যায়। নিজেকে খানিক রোগা দেখানোর জন্য লম্বা লেন্স ব্যবহার করাই শ্রেয়।

খুব কাছ থেকে ছবি তুললে, মুখের যে অংশ লেন্সের কাছাকাছি থাকে, সেই অংশই প্রভাব ফেলে ছবিতে। সেলফি তোলার সময় সকলেই লেন্সের খুব কাছে থাকে। তাই ছবি খানিক বাঁকাচোরা ওঠে।

Bill Gates warns tens of millions could be killed by bio-terrorism

অপেক্ষা আর এক বছরের! শ্বাসকষ্টজনিত রোগে বিশ্বের ৩০ মিলিয়ন মানুষ প্রাণ হারাবেন। এমনই আশঙ্কা প্রকাশ করেন বিল গেটস।


 তিনি জানিয়েছেন, ২০১৯ সালের মধ্যেই এই বিপুল পরিমাণে মানুষ প্রাণ হারাবেন।

গত ১০-১৫ বছরে পৃথিবীতে এই ধরণের কোনো মহামারির উল্লেখ পাওয়া যায়নি বলেও জানান বিল গেটস। এই মহামারিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হতে যাচ্ছে পাকিস্তান।


ইউএস সেন্টারস ফর ডিজিস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের সমীক্ষায় এমনই একটি তথ্য উঠে এসেছে।

এই সংস্থাটি ৪৯টি দেশের উপরে গ্লোবাল হেলথ সিকিউরিটি অ্যাজেন্ডার উপরে কাজ করছে। এই দেশের মধ্যে রয়েছে- চীন, হাইতি, রাওয়ান্ডা, ইন্দোনেশিয়া এবং ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গো।

এই সমস্ত দেশেই এয়ারবোর্ন প্যাথোজেন মহামারীর আকার নিতে চলেছে বলে জানাচ্ছে ওই সংস্থা। ২০১৯ সালের মধ্যেই ৪৯টি দেশ ওই মহামারীর কবলে পড়তে যাচ্ছে।

২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল। পশ্চিম আফ্রিকাতে জাল বিস্তার করেছিল ইবোলা ভাইরাস। এই ভাইরাস প্রায় ১১ হাজার সাধারণ মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছিল।

এরপরই ইবোলা ভাইরাসের মত রোগ যাতে মহামারি আকার না নেয়, সেই কারণে উদ্যোগ নিয়েছিল ইউএস সেন্টারস ফর ডিজিস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন।

উল্লেখ্য, এই মহামারীর জেরে আমেরিকার স্বাস্থ, অর্থনীতি এবং জাতীয় নিরাপত্তা প্রশ্নের মুখে পড়তে যাচ্ছে বলে মত প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। 

shaving razor blade cuts

আমরা অনেক কিছু দেখেই বিস্মিত হই। আবার কত কিছু বিস্ময়কর জিনিস আমরা দেখেও দেখি না। তেমনই এক বিস্ময়কর বস্তু হল ব্লেডের নকশা।


 যে কোম্পানির ব্লেডই হোক না কেন, লক্ষ করুন ব্লেডের ঠিক মধ্যেখানে যে নকশা, সেটা সবার ক্ষেত্রে একই রকম। কেন একই নকশা সকলেই তাদের তৈরি ব্লেডে ব্যবহার করে, তার কারণ সত্যিই বিস্ময়কর। 


এই কাহিনির সূত্রপাতের সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে রয়েছে ব্লেডের জন্ম বৃত্তান্ত। আজ থেকে এক শতাব্দীরও ঢের বেশি সময় আগের কথা।

বিংশ শতাব্দীর সবে শুরু হয়েছে। ১৯০১ সালে জিলেট কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা কিং ক্যাম্প ব্লেডের নকশা তৈরি করেন। পরে ১৯০৪ সালে তৈরি হয় ব্লেড।


ততদিনে সেই নকশার পেটেন্টও পেয়ে গিয়েছেন তিনি। আশ্চর্যজনক ভাবে, সেই আদি নকশা আর আজকের দিনে ব্যবহৃত নকশার মধ্যে কোনও ফারাক নেই।

সেই সময়ে রেজারের সঙ্গে ব্লেডকে সংযুক্ত করার সময়ে নাটবল্টু ব্যবহার করা হতো। সেই কারণেই ব্লেডের মধ্যে ওই নকশা তৈরি করা হতো।

সেই নকশা অনুযায়ীই নাটবল্টুর সাহায্যে রেজারে আটকানো হতো ব্লেড। তখন থেকে সেই নকশাই চলে আসছে।

এখন প্রশ্ন আসতে পারে, অন্য কোম্পানিগুলি যখন ব্লেড বানানো শুরু করল, তারাই বা কেন জিলেটের নকশাটাই অনুকরণ করতে শুরু করল? আসলে সেই সময়ে রেজার নির্মাণ করত একমাত্র জিলেটই। ফলে সেই রেজারের সঙ্গে মিলিয়ে ব্লেডের নকশা বানাতে গেলে ওই নকশাই তৈরি করতে হতো।

এই ভাবে সমস্ত কোম্পানিগুলি সেই একই নকশা বানাতে লাগল ব্লেডের। সেই নকশাই আজও চলেছে। শতাব্দী পেরিয়ে গেছে। আমূল বদলেছে পৃথিবী।

কিন্তু সেই পুরনো পৃথিবীর চিহ্ন আজও বয়ে চলেছে ব্লেডের নকশা। এ কাহিনি সত্যিই বিস্ময়কর। 

To prove his virginity, the bride of indigenous society named Kanjavat in Maharashtra, Maharashtra

নিজের কুমারীত্বের প্রমাণ দিতে হয় ভারতের মহারাষ্ট্রের কঞ্জরভাট নামে আদিবাসী সমাজের নববধূদের। 


আর নিজের কুমারীত্ব প্রমাণে ব্যর্থ হলে সেই নববধূর কপালে জোটে জুতাপেটা। 

এমনকি তাকে বের করে দেওয়া হয় শ্বশুরবাড়ি থেকে।

এই সমাজের সদ্য বিবাহিত নারীদের পরীক্ষা দিয়ে প্রমাণ করতে হয় যে বিয়ের দিন পর্যন্ত তাদের কৌমার্য বজায় আছে। নবদম্পতির বিছানায় পাতা সাদা চাদরে রক্তের দাগ লাগলেই পাওয়া যায় প্রমাণ। তবেই সমাজ মেনে নেয় যে বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। 


মারাঠি যুবক বিবেক তামাইচিকার জানান, আমি তখন বেশ ছোট। বছর ১২ বোধহয় বয়স। একটা বিয়ে বাড়িতে গিয়ে দেখেছিলাম যে নববধূকে অনেক লোকে মিলে জুতো পেটা করছে। বুঝতেই পারিনি কেন মারছে সবাই মিলে ওই নতুন বউকে।

 কিছুটা বড় হয়ে গোটা বিষয়টা পরিষ্কার হয় আমার কাছে। সদ্য বিবাহিতা ওই নারী আসলে কৌমার্যের পরীক্ষায় পাশ করতে পারেন নি।

আর যাতে কোনো নববধূকে বিয়ের পরেই কুমারীত্বের পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়ে জুতা পেটা না খেতে হয়, তার ব্যবস্থা করতে গিয়ে কয়েক দিন আগে বিবেক আর তার কয়েকজন বন্ধু নিজেরাই মার খেয়ে এসেছেন।

পুনে শহরে একটা বিয়েবাড়িতে বিবেক আর তার কয়েকজন বন্ধু এই পরীক্ষা বন্ধের স্বপক্ষে প্রচার চালাতে গিয়েছিলেন। সেখানেই কঞ্জরভাট সম্প্রদায়ের মানুষজন মারধর করেন। পুলিশ সেখান থেকে চল্লিশ জনকে গ্রেপ্তারও করেছে।

এই প্রথা বন্ধের উদ্দেশ্যে সামাজিক মাধ্যমে প্রচার চালাচ্ছেন বিবেক। 'স্টপ দ্য ভি রিচুয়াল' নামে একটা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপও হয়েছে, যেটির ৬০ জন সদস্যের অর্ধেকই নারী। 'ভি রিচুয়াল' অর্থ ভার্জিনিটি রিচুয়াল, বা কুমারীত্ব পরীক্ষা।

green tea extract benefits
green tea extract benefits

অন্যান্য চায়ের মতো গ্রিন টি আমাদের শরীরে জারিত হয় না। তাই এই চা অন্য চায়ের তুলনায় স্বাস্থ্যকর। অনেক রকম ফ্লেভার তো বটেই, বাজারে ভেষজ গ্রিন টিও পাওয়া যায়।


 গ্রিন টি শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল ও ট্রাইগ্লিসারাইড জমতে দেয় না। রক্তনালীতে এই সব ফ্যাট জমলে রক্ত সঞ্চালন বাধা পায়। 


মেটাবলিজমের মাত্রা বাড়িয়ে দ্রুত ফ্যাট ঝরাতে সাহায্য করে। গ্রিন টি পলিফেনল ও ফ্লাভনয়েডের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে পরিপূর্ণ যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।


 ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী। তবে দিনে কখন আর কত কাপ গ্রিন টি খাওয়া উচিৎ সেটাই হয়তো জানেন না অনেকেই। আজ জেনেন নিন বিস্তারিত-
 
পুষ্টি বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, গ্রিন টি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে পরিপূর্ণ হওয়া সত্ত্বেও দিনে ৩ কাপের বেশি খাওয়া উচিত নয়।

 এর বেশি গ্রিন টি খেলে শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে যেতে পারে। বেশি পরিমাণ গ্রিন টি শরীর থেকে প্রয়োজনীয় উপাদান বের করে দিতে পারে। 

সকালে মেটাবলিজমের মাত্রা সবচেয়ে বেশি থাকে। তাই সকালে উঠে গ্রিন টি খুবই উপকারী।

 আবার সন্ধাবেলা যখন আমাদের মেটাবলিজমের মাত্রা কমে যায় তখন গ্রি টি মেটাবলিজম মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই গ্রিন টি খাওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত সময় সকাল ১০-১১টা মধ্যে বা সন্ধাবেলা। 

সকাল ও সন্ধা দুই সময়ের জন্যই ভাল গ্রিন টি। তবে যাদের ঘুম নিয়ে সমস্যা রয়েছে তাদের সন্ধা বেলা গ্রিন টি না খাওয়াই ভাল কারণ তা ঘুমে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। 

আবার যেহেতু গ্রিন টি ক্যালোরি ঝরাতে সাহায্য করে তাই খাওয়ার ১-২ ঘণ্টা পর গ্রিন টি খাওয়াও উপকারী। 

Apu Biswas says she has a child with Shakib

স্বামী শাকিবের কাছ থেকে টাকা নেয়ার চেয়ে মরে যাওয়া ভালো বলে মন্তব্য করেছেন অপু বিশ্বাস(Apu Biswas)।


 সম্প্রতি অপু জানান, নভেম্বরে তালাকনামা পাঠানোর পর থেকে স্ত্রী-সন্তানের খরচ বন্ধ করেছেন শাকিব(Shakib)।


 এরপর থেকে সন্তান জয়ের সঙ্গেও শাকিব দেখা করেননি।

অপু বিশ্বাস বলেন, ‌আমি এখনও বেঁচে আছি। নিজে কাজ করে নিজের খরচ আর সন্তানের খরচ চালাতে পারবো। আমি স্পষ্ট বলতে চাই শাকিব খানের টাকার কোনো দরকার আমার নেই।

 আমি সবার দোয়া চাই যেন কাজ করে নিজের এবং সন্তানের খরচ চালাতে পারি। এখন শাকিবের কাছ থেকে টাকা নেয়ার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।

জানা গেছে, শাকিব আগে অপুকে ক্যাশ টাকাই পাঠাতেন। সন্তান জয়ের প্রথম জন্মদিনের ঠিক আগেও পাঁচ লাখ টাকা পাঠিয়েছিলেন শাকিব।

এখন আইনজীবীর পরামর্শেই আসলে চেক এর মাধ্যমে টাকা দিতে চাইছেন শাকিব। যেন প্রমাণ থাকে। কিন্তু অপু সেটা গ্রহণ করছেন না।

সর্বশেষ তিন-চারদিন আগে শাকিব ছেলের জন্য আনা উপহার আর দুই লাখ টাকার একটা চেক পাঠান অপুর কাছে।

অপু ছেলের জন্য পাঠানো উপহার সামগ্রী গ্রহণ করলেও দ্বিতীয়বারের মতো চেক ফেরত দিয়েছেন।

এ বিষয়ে শাকিব বলেন, যা ইচ্ছা তা মনগড়া বললেই হবে না। আমার লোকজন বারবার অপুকে ফোন করেছে। আমি ছেলেটাকে দেখতে চেয়েছি।

এখন বলছে আমি নাকি যোগাযোগেরই চেষ্টা করিনি। এইসব মিথ্যাচার নিয়ে কথা বলতেও আমার লজ্জা হচ্ছে। আর আমি চেক পাঠিয়েছি। কিন্তু ওখান থেকে জানানো হয় ক্যাশ লাগবে। 

Thousands offered ‘sex for rent’ in UK, survey finds. AN UNDERCOVER sting has revealed offering free or reduced rent in exchange for sexual favours is stunningly common

বাড়ি ভাড়া নিলে কোনো টাকা দেওয়া লাগবে না। তবে এর পরিবর্তে এক সপ্তাহ বাড়ি মালিকের সঙ্গে বিছানায় কাটাতে হবে।


 আর এমনই এক প্রস্তাব দিয়ে বিপাকে পড়েছেন ব্রিটেনের কার্ডিফের এক বাড়ি মালিক। মাত্র ৬৫০ পাউন্ডে বাড়ি ভাড়ার বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন অভিযুক্ত ব্যক্তি।

 সেখানে 'বিকল্প পেমেন্ট'-এর অপশনও রাখেন তিনি। যা করলে বাড়ি ভাড়া কমে যেতে পারে। কিন্তু কী সেই 'বিকল্প পেমেন্ট'?

জি নিউজের খবর, এই 'বিকল্প পেমেন্ট'-এর উত্তর খুঁজতে তদন্তে নেমে পড়েন আইটিভি ওয়েলসের সাংবাদিক সিয়ান থমাস।

 ওই বাড়িওয়ালার কাছে নারী সেজে উপস্থিত হন সাংবাদিক। সে সময়েই বিভিন্ন কথার মধ্যে এক সপ্তাহ 'সেক্স' করার অফার দেয় ওই বাড়িওয়ালা। পরিবর্তে বিনামূল্য থাকতে দেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি।

 পুরো কথপোকথন ক্যামেরাবন্দি করেন থমাস। পরে সেটি সম্প্রচার করা হয়।

তবে, ব্রিটেনে এমন ঘটনা কিন্তু নতুন নয়। বাড়ি ভাড়া পেতে প্রায়ই এমন অফার পেয়ে থাকেন ব্রিটেনের নারীরা। এমনকী 'সেক্স ফর রেন্ট' এই শব্দটা তাঁদের কাছে এখন বিভীষিকা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সম্প্রতি, ইউগভ নামে এক সংস্থা সমীক্ষা করে জানিয়েছে, গত বছর ব্রিটেনে প্রায় ১.৯০ লক্ষ নারী 'সেক্স ফর রেন্ট'-এর শিকার হয়েছেন।

এমনকী গত পাঁচ বছর সেই সংখ্যাটা আড়াই লক্ষের বেশি।

 It says the fireball may have been the re-entry of the SL-23 rocket and the three metal spheres were fuel tanks belonging to a satellite. Locals stunned when giant metal spheres fall from sky in massive fireballs. Most people thought it was a meteorite strike

ঘটনাটি ঘটেছে পেরুর পুনোতে৷ আকাশ থেকে বৃষ্টি নয়, নেমে আসছে একের পর এক অদ্ভুত বস্তু৷ আগুনে ঝলসানো সেই বস্তু৷


 যা দেখে আতঙ্কিত গ্রামবাসী৷ কৃষিজমির উপর নেমে আসছে এই আগুনের গোলা৷ আতঙ্কে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা এবং চাষীরা৷

সম্প্রতি একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে৷ মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সেই ভিডিওটি৷ পুনোর তিঙ্গো মারিয়া এবং পুকাল্লাপা এই দুই শহরের কৃষিজমিতেই এই ঘটনাটি ঘটেছে৷ এই দুই শহরের দূরত্ব একে অপরের থেকে মাত্র ১১৫ মাইল৷

ঘটনার পর পর্যবেক্ষণ করার জন্য ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছেছেন পেরুর বিমান বাহিনীর কর্মীরা৷

 তারা জানিয়েছেন, এই তিনটি বস্তু আদতে ফুয়েল ট্যাঙ্ক SL-23 rocket৷ তবে, এটি কোন আন্তর্জাতিক বিমানের ধ্বংসাবশেষ নয়৷

কারণ সেই মুহূর্তে ওই এলাকার উপর দিয়ে কোন আন্তর্জাতিক বিমান যাতায়াত করেনি৷


Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget