অবশেষে জানা গেল কিমের পরমাণু পরীক্ষা বন্ধ রাখার কারণ!

অবশেষে জানা গেল কিমের পরমাণু পরীক্ষা বন্ধ রাখার কারণ! পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন গত বছর পর্যন্ত পৃথিবীর কাউকে তোয়াক্কা করতেন না। কিন্তু তার পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা বন্ধ রাখার কথায় বিস্মিত হয়েছিল গোটা বিশ্ব। তবে অবশেষে জানা গেল কিমের সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনের আসল কারণ। চীনা ভূতত্ত্ববিদদের দাবি, উত্তর কোরিয়ার প্রধান পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষাকেন্দ্রটিই ভেঙে পড়েছে। পুঙ্গেরিতে অবস্থিত সেই কেন্দ্রটির ওপর সবসময় নজর রাখা প্রয়োজন বলে জানা গেছে। কারণ, সেখান থেকে তেজস্ক্রীয় বিকিরণ বাইরে বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। গত বছর সেপ্টেম্বরে উত্তর কোরিয়া তাদের সবচেয়ে বড় পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা করেছিল। প্রতিঘাতে উত্তর-পূর্বে যে পাহাড়টির নিচে উত্তর কোরিয়া পরীক্ষা চালায়, সেই পাহাড়টি ঝুড়ঝুড়ে হয়ে গিয়েছিল বলে দাবি করেছিলেন পর্যবেক্ষকরা। এবার চীনা বিজ্ঞানীরা জানালেন গোটা পাহাড়টিই ধসে গেছে। পাহাড়টি ভেঙে তেজস্ক্রীয় পদার্থ উন্মুক্ত হয়ে পড়লে শুধু উত্তর কোরিয়া নয়, প্রতিবেশী চীনের বাতাসও দূষিত হবে। তাই তখন থেকে চীন এলাকাটির ওপর কড়ে নজর রাখে। ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অব চায়নার গবেষকরা বলছেন, বিস্ফোরণের সাড়ে আট মিনিট বাদেই প্রথম ভূমিকম্প হয়. তাদের মতে তখনই পরমাণু কেন্দ্রের ওপরের পাহাড়ের একটি বড় অংশ ধসে পড়ে। উল্লেখ্য গত শনিবারই উত্তর কোরিয়া আলোচনায় বসার জন্য তাদের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি বন্ধ রাখবে বলে ঘোষণা করেছে। যাকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ‘বড় অগ্রগতি’ হিসেবে দেখেছেন। এখন বোঝা যাচ্ছে একপ্রকার বাধ্য হয়েই এই পথে এসেছেন কিম। Finally, the reason for the closure of Kim's nuclear test! North Korea's President Kim Jong Un did not bother about anyone in the world for testing atomic missiles last year.  But the whole world was amazed to keep its nuclear weapons tested. But it was finally known that the decision behind Kim's decision was the real reason behind this. Chinese geologists claim that North Korea's main nuclear weapon test center has broken. It is known that there is always need to keep an eye on the center in the manger. Because, there is the possibility of radioactive radiation coming out. In September last year, North Korea tested their biggest nuclear missile. Observers claimed that the mountain that runs north-east at the end of the North Korea test, the mountain was thundered. Chinese scientists said the whole mountain collapsed. If the mountain breaks and radioactive substances are exposed, not only North Korea, neighboring China's air will be polluted. So since then China keeps a close eye on the area. Researchers at the University of Science and Technology of China say that the first earthquake occurred just eight minutes after the blast. According to them, a large part of the mountain above the atomic center collapsed. Note that on Saturday, North Korea announced that they will stop their missile program to sit for talks. Whom the US president trump has seen as 'big progress'. Now it is understood that Kim has come out on this way.

North Korean leader Kim Jong Un reacts during a celebration for nuclear scientists and engineers

North Korean leader Kim Jong Un 

অবশেষে জানা গেল কিমের পরমাণু পরীক্ষা বন্ধ রাখার কারণ!

পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন গত বছর পর্যন্ত পৃথিবীর কাউকে তোয়াক্কা করতেন না।


 কিন্তু তার পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা বন্ধ রাখার কথায় বিস্মিত হয়েছিল গোটা বিশ্ব। তবে অবশেষে জানা গেল কিমের সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনের আসল কারণ। 

চীনা ভূতত্ত্ববিদদের দাবি,  উত্তর কোরিয়ার প্রধান পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষাকেন্দ্রটিই ভেঙে পড়েছে। পুঙ্গেরিতে অবস্থিত সেই কেন্দ্রটির ওপর সবসময় নজর রাখা প্রয়োজন বলে জানা গেছে। কারণ, সেখান থেকে তেজস্ক্রীয় বিকিরণ বাইরে বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

গত বছর সেপ্টেম্বরে উত্তর কোরিয়া তাদের সবচেয়ে বড় পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা করেছিল। প্রতিঘাতে উত্তর-পূর্বে যে পাহাড়টির নিচে উত্তর কোরিয়া পরীক্ষা চালায়, সেই পাহাড়টি ঝুড়ঝুড়ে হয়ে গিয়েছিল বলে দাবি করেছিলেন পর্যবেক্ষকরা।

এবার চীনা বিজ্ঞানীরা জানালেন গোটা পাহাড়টিই ধসে গেছে।

পাহাড়টি ভেঙে তেজস্ক্রীয় পদার্থ উন্মুক্ত হয়ে পড়লে শুধু উত্তর কোরিয়া নয়, প্রতিবেশী চীনের বাতাসও দূষিত হবে। তাই তখন থেকে চীন এলাকাটির ওপর কড়ে নজর রাখে।

ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অব চায়নার গবেষকরা বলছেন, বিস্ফোরণের সাড়ে আট মিনিট বাদেই প্রথম ভূমিকম্প হয়. তাদের মতে তখনই পরমাণু কেন্দ্রের ওপরের পাহাড়ের একটি বড় অংশ ধসে পড়ে।

উল্লেখ্য গত শনিবারই উত্তর কোরিয়া আলোচনায় বসার জন্য তাদের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি বন্ধ রাখবে বলে ঘোষণা করেছে। যাকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ‘বড় অগ্রগতি’ হিসেবে দেখেছেন। এখন বোঝা যাচ্ছে একপ্রকার বাধ্য হয়েই এই পথে এসেছেন কিম।

Post a Comment

[blogger]

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget