এবার চট্টগ্রামে বাসে ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা!

Now the attempt of molestation of a private university student at Chittagong bus এবার চট্টগ্রামে বাসে ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা! এবার চট্টগ্রামে বাসে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা সেই বাসের চালক ও হেলপারকে গণপিটুনী দিয়ে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছে। শনিবার দুপুরে নগরীর ওয়াসার মোড় এলাকায় গণপিটুনীর এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল নগরীর ইপিজেড থানায় হওয়ায় তাদের ওই থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। তারা হলেন বাস চালক মো রাসেল ও হেলপার মো. হানিফ। নগরীর চকবাজার থানার ওসি নুরুল হুদা বলেন, ইপিজেড থানার সিমেন্ট ক্রসিং এলাকা থেকে বহদ্দারহাটগামী ১০ নম্বর বাসে ওঠে সেই ছাত্রী। তখন সেই বাসে যাত্রী ছিল দুই জন। কিছু যাওয়ার পর ছাত্রীর সন্দেহ হলে গাড়ি থেকে নামার চেষ্টা করে। তখন বাসের হেলপার শেই ছাত্রীর হাত ধরে নামতে বাঁধা দেয়। সেখানে যানজট থাকায় গাড়ি থামলে হেলপারের হাতে কলম দিয়ে আঘাত করে বাস থেকে নেমে আসেন। সেখান থেকে সিএনজি টেক্সি করে ওয়াসার মোড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে সহপাঠিদের ঘটনা বলে। কিছুক্ষণ পর বাসটি শেই এলাকায় আসলে বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা বাস চালক ও হেলপারকে আটক করে গণপিটুনী দেয়। পরে চকবাজার থানা পুলিশ তাদের উদ্ধার করে। কিন্তু ঘটনাস্থল ইপিজেড এলাকায় হওয়ায় তাদের ওই থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। ইপিজেড থানার ওসি আহাসানুল ইসলাম বলেন, ‘ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযুক্ত চালক ও হেলপারকে থানায় আনা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।’ সুত্র:বাংলাদেশ প্রতিদিন

Friend Who Has Been Sexually Molested

এবার চট্টগ্রামে বাসে ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা!

এবার চট্টগ্রামে বাসে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা সেই বাসের চালক ও হেলপারকে গণপিটুনী দিয়ে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছে।

শনিবার দুপুরে নগরীর ওয়াসার মোড় এলাকায় গণপিটুনীর এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল নগরীর ইপিজেড থানায় হওয়ায় তাদের ওই থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। তারা হলেন বাস চালক মো রাসেল ও হেলপার মো. হানিফ।

নগরীর চকবাজার থানার ওসি নুরুল হুদা বলেন, ইপিজেড থানার সিমেন্ট ক্রসিং এলাকা থেকে বহদ্দারহাটগামী ১০ নম্বর বাসে ওঠে সেই ছাত্রী।

 তখন সেই বাসে যাত্রী ছিল দুই জন। কিছু যাওয়ার পর ছাত্রীর সন্দেহ হলে গাড়ি থেকে নামার চেষ্টা করে। 

তখন বাসের হেলপার শেই ছাত্রীর হাত ধরে নামতে বাঁধা দেয়। সেখানে যানজট থাকায় গাড়ি থামলে হেলপারের হাতে কলম দিয়ে আঘাত করে বাস থেকে নেমে আসেন।
 সেখান থেকে সিএনজি টেক্সি করে ওয়াসার মোড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে সহপাঠিদের ঘটনা বলে। কিছুক্ষণ পর বাসটি শেই এলাকায় আসলে বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা বাস চালক ও হেলপারকে আটক করে গণপিটুনী দেয়।

পরে চকবাজার থানা পুলিশ তাদের উদ্ধার করে। কিন্তু ঘটনাস্থল ইপিজেড এলাকায় হওয়ায় তাদের ওই থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।

ইপিজেড থানার ওসি আহাসানুল ইসলাম বলেন, ‘ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযুক্ত চালক ও হেলপারকে থানায় আনা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।’
সুত্র:বাংলাদেশ প্রতিদিন
Labels:

Post a Comment

[blogger]

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget