"তাসফিয়া"কে বহনকারী সেই সিএনজি অটোরিকশাটি সনাক্ত!

Police has identified those CNG auto-rickshaw drivers.Police find out answers of several questions over the mysterious death of Tasfia Amin, a ninth grader of Sunshine Grammar School and College in Chittagong, whose body was recovered from the Naval Road area of Patenga on Wednesday morning "তাসফিয়া"কে বহনকারী সেই সিএনজি অটোরিকশাটি সনাক্ত! নগরের গোলপাহাড় মোড়ের চায়নাগ্রিল রেস্টুরেন্ট থেকে বেরিয়ে স্কুলছাত্রী তাসফিয়া আমিনকে বহনকারী সেই সিএনজি অটোরিকশাটির খোঁজ মিলেছে। একাধিক সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অটোরিকশাটি সনাক্ত করেছে পুলিশ। নগর পুলিশের কর্ণফুলী জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, ‘স্কুলছাত্রী তাসফিয়া হত্যাকাণ্ডের ক্লু উদঘাটনে একাধিক ইস্যু নিয়ে সামনের দিকে এগুচ্ছি। নগরের গোলপাহাড় মোড়ের চায়নাগ্রিল রেস্টুরেন্ট থেকে বেরিয়ে তাসফিয়া নিজ বাসায় না গিয়ে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের ১৮ নম্বর ব্রিজঘাটে কেন গেলো, কিভাবে গেলো? এবিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি। ইতিমধ্যে চায়নাগ্রিল রেস্টুরেন্ট, জিইসিসহ পতেঙ্গায় যাওয়ার পথে থাকা একাধিক সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছি। তাসফিয়াকে বহনকারী সেই সিএনজি অটোরিকশাটি আমরা সনাক্ত করেছি। অটোরিকশা ও চালককে গ্রেফতারে অভিযান চলছে।’পাশাপাশি তাসফিয়া হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় অন্যকোন কারণ আছে কিনা, সেই বিষয় নিয়েও তদন্ত চলছে বলেও জানান তিনি। এর আগে বুধবার (০২ মে) সকালে স্থানীয়দের খবরে নগরের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের ১৮ নম্বর ব্রিজঘাটের পাথরের ওপর থেকে সা্নসাইন স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্রী তাসফিয়া আমিনের (১৬) মরদেহ উদ্ধার করে পতেঙ্গা থানা পুলিশ। পরে একই দিন সন্ধ্যায় নগরের খুলশী থানার জালালাবাদ হাউজিং সোসাইটি এলাকা থেকে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাসফিয়ার বন্ধু আদনান মির্জাকে আটক করে। আটক আদনান মির্জা বাংলাদেশ এলিমেন্টারি স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র এবং ব্যবসায়ী ইস্কান্দার মির্জার ছেলে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার (০৩ মে) তাসফিয়ার বাবা বাদী হয়ে আটক আদনান মির্জাকে প্রধান আসামি করে পতেঙ্গা থানায় ৬ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। অন্য এক প্রশ্নের উত্তরে পুলিশের এসি মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, ‘তাসফিয়ার বন্ধু আদনান মির্জা। সেই আদনান মির্জার সাথে চায়নাগ্রিল রেস্টুরেন্টে দেখা করতে আসে স্কুলছাত্রী তাসফিয়া। সেই রেস্টুরেন্টে থাকাবস্থায় তাসফিয়ার মায়ের ফোন পেয়ে দ্রুত বেরিয়ে পড়েন তারা। আদনান ১০০ টাকা দিয়ে তাসফিয়াকে নগরের ও আর নিজাম রোডের বাসায় দ্রুত যাওয়ার জন্য সিএনজি অটোরিকশায় তুলে দেন। কিন্তু তাসফিয়া বাসায় ফিরে না গিয়ে পতেঙ্গার ১৮ নম্বর ব্রিজঘাটে চলে যায়। তখন তাসফিয়ার হাতে তেমন কোন টাকা ছিলো না। তাহলে পতেঙ্গায় পৌঁছে তাসফিয়া সিএনজি অটোরিকশার এতো ভাড়া কিভাবে দিলো। আমাদের ধারণা, তাসফিয়ার হাতে একটি স্বর্ণের আংটি ছিলো। ভাড়ার বদলে সিএনজি চালককে হয়তো সেই আংটি দিয়েছে তাসফিয়া। নাকি এতে অন্যকোন কারণ জড়িত। সেই সিএনজি অটোরিকশা চালক ও তাসফিয়ার আংটির সন্ধান পেলে এ আলোচিত হত্যাকাণ্ড তদন্তে অগ্রগতি হবে। ’ ‘শিগগিরই ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে পাবো। রিপোর্টের প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা। সূত্র :বাংলা নিউজ

Police find out answers of several questions over the mysterious death of Tasfia Amin

"তাসফিয়া"কে বহনকারী সেই সিএনজি অটোরিকশাটি সনাক্ত!

নগরের গোলপাহাড় মোড়ের চায়নাগ্রিল রেস্টুরেন্ট থেকে বেরিয়ে স্কুলছাত্রী তাসফিয়া আমিনকে বহনকারী সেই সিএনজি অটোরিকশাটির খোঁজ মিলেছে। একাধিক সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অটোরিকশাটি সনাক্ত করেছে পুলিশ।

নগর পুলিশের কর্ণফুলী জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, ‘স্কুলছাত্রী তাসফিয়া হত্যাকাণ্ডের ক্লু উদঘাটনে একাধিক ইস্যু নিয়ে সামনের দিকে এগুচ্ছি। 


নগরের গোলপাহাড় মোড়ের চায়নাগ্রিল রেস্টুরেন্ট থেকে বেরিয়ে তাসফিয়া নিজ বাসায় না গিয়ে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের ১৮ নম্বর ব্রিজঘাটে কেন গেলো, কিভাবে গেলো? এবিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি।

ইতিমধ্যে চায়নাগ্রিল রেস্টুরেন্ট, জিইসিসহ পতেঙ্গায় যাওয়ার পথে থাকা একাধিক সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছি। তাসফিয়াকে বহনকারী সেই সিএনজি অটোরিকশাটি আমরা সনাক্ত করেছি।

অটোরিকশা ও চালককে গ্রেফতারে অভিযান চলছে।’পাশাপাশি তাসফিয়া হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় অন্যকোন কারণ আছে কিনা, সেই বিষয় নিয়েও তদন্ত চলছে বলেও জানান তিনি।
Police find out answers of several questions over the mysterious death of Tasfia Amin, a ninth grader of Sunshine Grammar School and College in Chittagong


এর আগে বুধবার (০২ মে) সকালে স্থানীয়দের খবরে নগরের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের ১৮ নম্বর ব্রিজঘাটের পাথরের ওপর থেকে সা্নসাইন স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্রী তাসফিয়া আমিনের (১৬) মরদেহ উদ্ধার করে পতেঙ্গা থানা পুলিশ।

পরে একই দিন সন্ধ্যায় নগরের খুলশী থানার জালালাবাদ হাউজিং সোসাইটি এলাকা থেকে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাসফিয়ার বন্ধু আদনান মির্জাকে আটক করে। আটক আদনান মির্জা বাংলাদেশ এলিমেন্টারি স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র এবং ব্যবসায়ী ইস্কান্দার মির্জার ছেলে।

এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার (০৩ মে) তাসফিয়ার বাবা বাদী হয়ে আটক আদনান মির্জাকে প্রধান আসামি করে পতেঙ্গা থানায় ৬ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

অন্য এক প্রশ্নের উত্তরে পুলিশের এসি মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, ‘তাসফিয়ার বন্ধু আদনান মির্জা। সেই আদনান মির্জার সাথে চায়নাগ্রিল রেস্টুরেন্টে দেখা করতে আসে স্কুলছাত্রী তাসফিয়া।

আরও পড়ুন ঃ



সেই রেস্টুরেন্টে থাকাবস্থায় তাসফিয়ার মায়ের ফোন পেয়ে দ্রুত বেরিয়ে পড়েন তারা।

আদনান ১০০ টাকা দিয়ে তাসফিয়াকে নগরের ও আর নিজাম রোডের বাসায় দ্রুত যাওয়ার জন্য সিএনজি অটোরিকশায় তুলে দেন।

কিন্তু তাসফিয়া বাসায় ফিরে না গিয়ে পতেঙ্গার ১৮ নম্বর ব্রিজঘাটে চলে যায়। তখন তাসফিয়ার হাতে তেমন কোন টাকা ছিলো না।

তাহলে পতেঙ্গায় পৌঁছে তাসফিয়া সিএনজি অটোরিকশার এতো ভাড়া কিভাবে দিলো। আমাদের ধারণা, তাসফিয়ার হাতে একটি স্বর্ণের আংটি ছিলো।
ভাড়ার বদলে সিএনজি চালককে হয়তো সেই আংটি দিয়েছে তাসফিয়া। নাকি এতে অন্যকোন কারণ জড়িত।

সেই সিএনজি অটোরিকশা চালক ও তাসফিয়ার আংটির সন্ধান পেলে এ আলোচিত হত্যাকাণ্ড তদন্তে অগ্রগতি হবে। ’
‘শিগগিরই ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে পাবো।  রিপোর্টের প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।
সূত্র :বাংলা নিউজ
Labels:

Post a Comment

[blogger]

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget