গত বছরের প্রায় পুরোটা জুড়ে শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস জুটিকে নিয়ে সরগরম ছিল ঢালিউড। এ বছর তারা আলোচনায় রয়েছেন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) এ ডিভোর্সের আবেদন করেছেন শাকিব।
অপু এখন দেশেই আছেন। তালাকের চিঠি পাওয়ার পরও শাকিবের সঙ্গে সংসার করার বিষয়ে আশাবাদী অপু। এ নিয়ে গণমাধ্যমে বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে নিজের অবস্থান পরিস্কার করেছেন তিনি। যা-ই হোক সন্তান-স্বামী নিয়ে সুখে সংসার করাতেই অপু সব সমস্যার সমাধান দেখছেন। সূত্র মতে, অপু কখনই তালাক চাননি।
তাই শুনানিতে তার অংশ না নেয়ার কোনো কারণ নেই। কিন্তু শাকিব কী আসবেন? বর্তমানে শ্যুটিংয়ের কাজে থাইল্যান্ড অবস্থান করছেন শাকিব। সেখান থেকে দেশে ফিরতে পারেন।
আবার অস্ট্রেলিয়াও যেতে পারেন। কারণ সেখানেও শাকিবের ছবির শ্যুটিং হওয়ার কথা রয়েছে। তাই শুনানিতে শাকিবের থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে।
গত ২৪ ডিসেম্বর শাকিব ও অপুর কাছে শুনানিতে হাজির হওয়ার জন্য নোটিস পাঠানো হয় বলে জানা গেছে। ডিএনসিসির কর্মকর্তারা জানান, শাকিব খানের তালাকের নোটিসটি ডাকযোগে ডিএনসিসির কাছে পৌঁছানোর পর তারা নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তী কার্যক্রম শুরু করেছেন। সে অনুযায়ী আগামী ১৫ জানুয়ারি তাদের শুনানির জন্য ডাকা হয়েছে।
ডিএনসিসি কর্মকর্তারা আরও বলেন, শুনানির দিনে যথারীতি তাদের বক্তব্য নেওয়া হবে। তারা যদি আবার স্বামী-স্ত্রী হিসেবে থাকতে রাজি হন তাহলে তারা সংসার করবেন।
অন্যথায় তাদের আরও দু'বার নোটিস দিয়ে শুনানি করা হবে। এর মধ্যে তারা নিজেরা মিলমিশ করতে চাইলে ধর্মীয় রীতি মেনে তা করতে পারবেন, আর তা না করলে তিনবার শুনানির পর নিয়মানুযায়ী তালাক কার্যকর হয়ে যাবে।
নিয়মানুযায়ী সিটি করপোরেশন বিষয়টি সুরাহার উদ্যোগ নিয়েছে। ১৫ জানুয়ারি ডিএনসিসির অঞ্চল-৩ এর অফিসে তাদের তালাকের বিষয়টি নিয়ে শুনানি হবে।
অপু এখন দেশেই আছেন। তালাকের চিঠি পাওয়ার পরও শাকিবের সঙ্গে সংসার করার বিষয়ে আশাবাদী অপু। এ নিয়ে গণমাধ্যমে বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে নিজের অবস্থান পরিস্কার করেছেন তিনি। যা-ই হোক সন্তান-স্বামী নিয়ে সুখে সংসার করাতেই অপু সব সমস্যার সমাধান দেখছেন। সূত্র মতে, অপু কখনই তালাক চাননি।
তাই শুনানিতে তার অংশ না নেয়ার কোনো কারণ নেই। কিন্তু শাকিব কী আসবেন? বর্তমানে শ্যুটিংয়ের কাজে থাইল্যান্ড অবস্থান করছেন শাকিব। সেখান থেকে দেশে ফিরতে পারেন।
আবার অস্ট্রেলিয়াও যেতে পারেন। কারণ সেখানেও শাকিবের ছবির শ্যুটিং হওয়ার কথা রয়েছে। তাই শুনানিতে শাকিবের থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে।
গত ২৪ ডিসেম্বর শাকিব ও অপুর কাছে শুনানিতে হাজির হওয়ার জন্য নোটিস পাঠানো হয় বলে জানা গেছে। ডিএনসিসির কর্মকর্তারা জানান, শাকিব খানের তালাকের নোটিসটি ডাকযোগে ডিএনসিসির কাছে পৌঁছানোর পর তারা নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তী কার্যক্রম শুরু করেছেন। সে অনুযায়ী আগামী ১৫ জানুয়ারি তাদের শুনানির জন্য ডাকা হয়েছে।
ডিএনসিসি কর্মকর্তারা আরও বলেন, শুনানির দিনে যথারীতি তাদের বক্তব্য নেওয়া হবে। তারা যদি আবার স্বামী-স্ত্রী হিসেবে থাকতে রাজি হন তাহলে তারা সংসার করবেন।
অন্যথায় তাদের আরও দু'বার নোটিস দিয়ে শুনানি করা হবে। এর মধ্যে তারা নিজেরা মিলমিশ করতে চাইলে ধর্মীয় রীতি মেনে তা করতে পারবেন, আর তা না করলে তিনবার শুনানির পর নিয়মানুযায়ী তালাক কার্যকর হয়ে যাবে।
Post a Comment
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.