সম্প্রতি ইউটিউবে একটি ভিডিও আপলোড করা হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, অস্পষ্ট একটি কবরের চিহ্ন।
এখন প্রশ্ন, তবে কী মঙ্গলের পৃষ্ঠে খোঁজ মিলল ভিনগ্রহীদের কবরের? যা ঘুরপাক খাচ্ছে ইউএফও( আনআইডেন্টিফায়েড ফ্লাইং অবজেক্ট) সন্ধানীদের মনে।
প্রায় এক ফুট উঁচু এই কবর দেড় মিটার চওড়া। তবে ওবেবসাইটটির এই বক্তব্যকে নাসা এখনও স্বীকৃতি দেয়নি।
যদিও ভিনগ্রহী বা এলিয়েনদের নিয়ে আগ্রহ অনেক দিনের। কিন্তু শতভাগ নিশ্চয়তায় তাদের উপস্থিতি সম্পর্কে এখনো কোনও সুনির্দিষ্ট প্রমাণ উপস্থিত করতে পারেননি বিজ্ঞানীরা।
যদিও এলিয়েন নিয়ে বলিউড-হলিউডে অসংখ্য সিনেমা তৈরি হয়েছে। তবে এবার মহাকাশ গবেষণায় সুপার পাওয়ার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত চীন।এলিয়েনের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।
তাদের দাবি বেইজিং খুব শিগগিরই ভিনগ্রহীদের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলতে পারবে। বিশ্বের বৃহত্তম রেডিও ডিশ ব্যবহার করেই যোগাযোগ তৈরি করবে তারা।
গবেষকরা জানিয়েছেন, আমেরিকার পুয়ের্তি রিকোর অবজারভেটরির দ্বিগুণ এই টেলিস্কোপ। এটি মহাকাশের গভীর থেকে সমস্ত সিগন্যাল খুঁজে বের করতে পারবে। আর চীন একাধিকবার মহাকাশের রহস্যজনক বস্তুর সঙ্গে সাক্ষাতের দাবি জানিয়েছে।
এমনকি গত সপ্তাহেই চীনের প্রাচীরের উপর একটি ইউএফও দেখা গিয়েছে বলেও দাবি করেছে চীন। ওই টেলিস্কোপের মাধ্যমে মহাকাশে ভিনগ্রহী খুঁজে বের করতে চীন কয়েক বিলিয়ন পাউন্ড খরচ করেছে।
যে কোনও গ্যালাক্সি থেকে সিগন্যাল ধরে ফেলবে এটি। এর মাধ্যমে চীন ক্রমশ স্পেস পাওয়ারে পরিণত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট জি জিংপিং।
প্রথম দু’তিন বছর এই টেলিস্কোপের প্রতিক্রিয়া বুঝতে বৃহত্তর গবেষণার দিকে যাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তারা ছোট ছোট জিনিসের উপর গবেষণা করে এগোতে চান।
গত মাসে রুশ টেলিস্কোপে ধরা পড়ে ছিল একটি অজানা শক্তিশালী সংকেত। এই সংকেত বিভিন্ন বিজ্ঞানীদের কৌতূহল বাড়িয়ে দিয়েছিল কিন্তু এত দূর থেকে সংকেত এসেছিল যে তার কিনারা করতে পারেননি তারা।
ইউএফও সন্ধানীদের ওয়েবসাইট দ্য ইনকুইজিটরে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, মঙ্গলের পৃষ্ঠে একটি পাথরখণ্ড দেখা যাচ্ছে যে দেখে মনে হচ্ছে সেটি কোন কবর বা কফিন।
এখন প্রশ্ন, তবে কী মঙ্গলের পৃষ্ঠে খোঁজ মিলল ভিনগ্রহীদের কবরের? যা ঘুরপাক খাচ্ছে ইউএফও( আনআইডেন্টিফায়েড ফ্লাইং অবজেক্ট) সন্ধানীদের মনে।
প্রায় এক ফুট উঁচু এই কবর দেড় মিটার চওড়া। তবে ওবেবসাইটটির এই বক্তব্যকে নাসা এখনও স্বীকৃতি দেয়নি।
যদিও ভিনগ্রহী বা এলিয়েনদের নিয়ে আগ্রহ অনেক দিনের। কিন্তু শতভাগ নিশ্চয়তায় তাদের উপস্থিতি সম্পর্কে এখনো কোনও সুনির্দিষ্ট প্রমাণ উপস্থিত করতে পারেননি বিজ্ঞানীরা।
যদিও এলিয়েন নিয়ে বলিউড-হলিউডে অসংখ্য সিনেমা তৈরি হয়েছে। তবে এবার মহাকাশ গবেষণায় সুপার পাওয়ার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত চীন।এলিয়েনের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।
তাদের দাবি বেইজিং খুব শিগগিরই ভিনগ্রহীদের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলতে পারবে। বিশ্বের বৃহত্তম রেডিও ডিশ ব্যবহার করেই যোগাযোগ তৈরি করবে তারা।
গবেষকরা জানিয়েছেন, আমেরিকার পুয়ের্তি রিকোর অবজারভেটরির দ্বিগুণ এই টেলিস্কোপ। এটি মহাকাশের গভীর থেকে সমস্ত সিগন্যাল খুঁজে বের করতে পারবে। আর চীন একাধিকবার মহাকাশের রহস্যজনক বস্তুর সঙ্গে সাক্ষাতের দাবি জানিয়েছে।
এমনকি গত সপ্তাহেই চীনের প্রাচীরের উপর একটি ইউএফও দেখা গিয়েছে বলেও দাবি করেছে চীন। ওই টেলিস্কোপের মাধ্যমে মহাকাশে ভিনগ্রহী খুঁজে বের করতে চীন কয়েক বিলিয়ন পাউন্ড খরচ করেছে।
যে কোনও গ্যালাক্সি থেকে সিগন্যাল ধরে ফেলবে এটি। এর মাধ্যমে চীন ক্রমশ স্পেস পাওয়ারে পরিণত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট জি জিংপিং।
প্রথম দু’তিন বছর এই টেলিস্কোপের প্রতিক্রিয়া বুঝতে বৃহত্তর গবেষণার দিকে যাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তারা ছোট ছোট জিনিসের উপর গবেষণা করে এগোতে চান।
গত মাসে রুশ টেলিস্কোপে ধরা পড়ে ছিল একটি অজানা শক্তিশালী সংকেত। এই সংকেত বিভিন্ন বিজ্ঞানীদের কৌতূহল বাড়িয়ে দিয়েছিল কিন্তু এত দূর থেকে সংকেত এসেছিল যে তার কিনারা করতে পারেননি তারা।
Post a Comment