পৃথিবীর দিকে ঘন্টায় ৩৪ হাজার কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে একটি গ্রহাণু৷ আজ বৃহস্পতিবার রাতেই পৃথিবীর উপরে এটি আছড়ে পড়তে পারে৷ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসতে চলেছে আজই৷
বিজ্ঞানীদের মতে, এই বিশেষ গ্রহাণুটির নাম ২০১৭ YZ4৷ বড়দিনের দিন এটি প্রথম পৃথিবীর খুব কাছে আসে৷ পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব প্রায় ২লক্ষ ২৪ হাজার কিলোমিটার৷ সেই একই দূরত্বে চলে এসেছিল গ্রহাণুটিও৷ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এই বিশেষ গ্রহাণুটি ১৫ মিটার চওড়া৷
আজ রাতে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসবে৷ নাসার বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এটি পৃথিবীর পক্ষে বেশ বিপজ্জনক হতে পারে৷ যদি এটি নির্ধারিত দূরত্ব পেরিয়ে আরও কাছে এসে যায় পৃথিবীর৷
বিজ্ঞানীরা আরো জানাচ্ছেন, যদি পৃথিবী এবং গ্রহাণুটির মধ্যেকার দূরত্ব ৭ লক্ষ ৪০ হাজার ৩০০ কিলোমিটারের কাছাকাছি চলে আসে তাহলে তা যেকোন মুহূর্তে পৃথিবীর উপরে আঘাত আনতে পারে৷
আরিজনাতে মাউন্ট লেমন সার্ভে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রথম ধরা পরে এই গ্রহাণুর ছবি৷ এই নিয়ে ৫২তম বার এটি পৃথিবীর এত কাছে আসতে চলেছে৷ পৃথিবীর আশেপাশে মোট ১৭হাজার ৩৮৯টি গ্রহাণু ঘোরাফেরা করছে বলে জানাচ্ছেন নাসার বিজ্ঞানীরা৷
এই বছর মাত্র ১৯৮৫টি নয়া গ্রহাণুর আবিষ্কার করতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা৷ গত বছর ১৮৮৮টি গ্রহাণু এবং ২০১৫ সালে ১৫৭১টি গ্রহাণুর আবিষ্কার করেছিলেন বিজ্ঞানীরা৷ পৃথিবী থেকে ৬ মিলিয়ন মাইল দূরত্বের মধ্যে কোন গ্রহাণু থাকলেই তা পৃথিবীর কাছের গ্রহাণু হিসেবে ধরা হয়৷
এর আগে নাসা জানিয়েছে, ২০৩৬ সালে পৃথিবীর সঙ্গে সংঘর্ষ হতে চলেছে একটি গ্রহাণুর। তাতেই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে মানব সভ্যতা। নাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ওই গ্রহাণুটির নাম অ্যাপোফিস। ২০০৪ সালেই প্রথম নজরে পড়েছিল গ্রহাণুটি।
এরপর গত ১৭ বছর ধরেই গ্রহাণুটির দিকে নজর রাখছিলেন নাসার বিজ্ঞানীরা। আর শেষ পর্যন্ত তারা জানান, ২০৩৬ সালে পৃথিবীর সঙ্গে সংঘর্ষ হবে গ্রহাণুটির। এই খবরের সত্যতা স্বীকার করে নিয়েছেন ডুয়েন ব্রাউন নামে ওয়াশিংটন হেডকোয়ার্টারের এক কর্মকর্তা। সূত্র: কলকাতা টুয়েন্টিফোর।
বিজ্ঞানীদের মতে, এই বিশেষ গ্রহাণুটির নাম ২০১৭ YZ4৷ বড়দিনের দিন এটি প্রথম পৃথিবীর খুব কাছে আসে৷ পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব প্রায় ২লক্ষ ২৪ হাজার কিলোমিটার৷ সেই একই দূরত্বে চলে এসেছিল গ্রহাণুটিও৷ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এই বিশেষ গ্রহাণুটি ১৫ মিটার চওড়া৷
আজ রাতে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসবে৷ নাসার বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এটি পৃথিবীর পক্ষে বেশ বিপজ্জনক হতে পারে৷ যদি এটি নির্ধারিত দূরত্ব পেরিয়ে আরও কাছে এসে যায় পৃথিবীর৷
বিজ্ঞানীরা আরো জানাচ্ছেন, যদি পৃথিবী এবং গ্রহাণুটির মধ্যেকার দূরত্ব ৭ লক্ষ ৪০ হাজার ৩০০ কিলোমিটারের কাছাকাছি চলে আসে তাহলে তা যেকোন মুহূর্তে পৃথিবীর উপরে আঘাত আনতে পারে৷
আরিজনাতে মাউন্ট লেমন সার্ভে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রথম ধরা পরে এই গ্রহাণুর ছবি৷ এই নিয়ে ৫২তম বার এটি পৃথিবীর এত কাছে আসতে চলেছে৷ পৃথিবীর আশেপাশে মোট ১৭হাজার ৩৮৯টি গ্রহাণু ঘোরাফেরা করছে বলে জানাচ্ছেন নাসার বিজ্ঞানীরা৷
এই বছর মাত্র ১৯৮৫টি নয়া গ্রহাণুর আবিষ্কার করতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা৷ গত বছর ১৮৮৮টি গ্রহাণু এবং ২০১৫ সালে ১৫৭১টি গ্রহাণুর আবিষ্কার করেছিলেন বিজ্ঞানীরা৷ পৃথিবী থেকে ৬ মিলিয়ন মাইল দূরত্বের মধ্যে কোন গ্রহাণু থাকলেই তা পৃথিবীর কাছের গ্রহাণু হিসেবে ধরা হয়৷
এর আগে নাসা জানিয়েছে, ২০৩৬ সালে পৃথিবীর সঙ্গে সংঘর্ষ হতে চলেছে একটি গ্রহাণুর। তাতেই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে মানব সভ্যতা। নাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ওই গ্রহাণুটির নাম অ্যাপোফিস। ২০০৪ সালেই প্রথম নজরে পড়েছিল গ্রহাণুটি।
এরপর গত ১৭ বছর ধরেই গ্রহাণুটির দিকে নজর রাখছিলেন নাসার বিজ্ঞানীরা। আর শেষ পর্যন্ত তারা জানান, ২০৩৬ সালে পৃথিবীর সঙ্গে সংঘর্ষ হবে গ্রহাণুটির। এই খবরের সত্যতা স্বীকার করে নিয়েছেন ডুয়েন ব্রাউন নামে ওয়াশিংটন হেডকোয়ার্টারের এক কর্মকর্তা। সূত্র: কলকাতা টুয়েন্টিফোর।
Post a Comment