ক্রেতার বেশে সুন্দরী চোর!আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা

পরনে দামি পোশাক। সুন্দরী ক্রেতার আতঙ্কে এখন চিন্তিত ভারতের পশ্চিম বঙ্গের শিলিগুড়ি শহরের ব্যবসায়ীরা। কারণ, দোকানির মুহূর্তের অসতর্কতায় দোকানের শোকেসে সাজিয়ে রাখা দামি জিনিস চালান হয়ে যাচ্ছে তাঁদের ব্যাগে। দোকানে সিসিটিভি না থাকলে ধরার কোনও উপায় নেই, এতটাই সুকৌশলী ওইসব চোরেরা। সম্প্রতি এমন কয়েকটি ঘটনায় ঝামেলা বাড়ছিল। দু’দিন আগে স্থানীয় এক মার্কেটের একটি দোকানে মজুত পণ্যের হিসাবে গরমিলের খোঁজ করতে গিয়ে সিসিটিভি ফুটেজে বিষয়টি ধরা পড়ায় তা সামনে এসেছে। এ ধরনের একাধিক অভিযোগ থাকলেও তেমন কোনও তথ্যপ্রমাণ মেলেনি বলে পুলিশ জানিয়েছে। ব্যবসায়ীরা লিখিত অভিযোগ দায়ের করলে পুলিশ খতিয়ে দেখবে বলে স্থানীয় পুলিশের ডিসি জানিয়েছেন। এদিকে সুন্দরী চোরের আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা এতটাই ভীত হয়ে পড়েছেন যে, দোকানে দামি জিনিস সাজিয়ে রাখতে ভরসা পাচ্ছেন না তাঁরা। ব্যবসায়ী শুভঙ্কর পাল তাঁর প্রসাধনী সামগ্রীর দোকানে বিক্রি হওয়া আর মজুত থাকা পণ্যের হিসাব মেলাতে পারছিলেন না। এনিয়ে তিনি কর্মীদের বকাবকি করেন। শেষে দোকানে লাগানো সিসিটিভিতে নজর রাখতেই ফুটেজ দেখে তাঁর চোখ কপালে ওঠার জোগাড় হয়। দেখা যায়, দুই মহিলা তাঁর দোকানে আসেন। তার মধ্যে একজন এটা-ওটা দাম করে কর্মীদের ব্যস্ত রাখেন। অন্যজন ধীরে ধীরে লিপগ্লস, লিপ লাইনার, কাজল মিলিয়ে প্রায় দু’হাজার টাকার জিনিস ব্যাগে ঢুকিয়ে নেন। এরপর কিছুই পছন্দ হয়নি বলে কেনাকাটা না করে ফিরে যান। দোকান মালিক জানান, ওই মহিলারা এর আগেও তাঁর দোকানে এসেছেন। তবে সেবার হয়তো সুযোগ পাননি।

Beautiful thief

পরনে দামি পোশাক। সুন্দরী ক্রেতার আতঙ্কে এখন চিন্তিত ভারতের পশ্চিম বঙ্গের শিলিগুড়ি শহরের ব্যবসায়ীরা। কারণ, দোকানির মুহূর্তের অসতর্কতায় দোকানের শোকেসে সাজিয়ে রাখা দামি জিনিস চালান হয়ে যাচ্ছে তাঁদের ব্যাগে। দোকানে সিসিটিভি না থাকলে ধরার কোনও উপায় নেই, এতটাই সুকৌশলী ওইসব চোরেরা।

সম্প্রতি এমন কয়েকটি ঘটনায় ঝামেলা বাড়ছিল। দু’দিন আগে স্থানীয় এক মার্কেটের একটি দোকানে মজুত পণ্যের হিসাবে গরমিলের খোঁজ করতে গিয়ে সিসিটিভি ফুটেজে বিষয়টি ধরা পড়ায় তা সামনে এসেছে। এ ধরনের একাধিক অভিযোগ থাকলেও তেমন কোনও তথ্যপ্রমাণ মেলেনি বলে পুলিশ জানিয়েছে। ব্যবসায়ীরা লিখিত অভিযোগ দায়ের করলে পুলিশ খতিয়ে দেখবে বলে স্থানীয় পুলিশের ডিসি জানিয়েছেন।

এদিকে সুন্দরী চোরের আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা এতটাই ভীত হয়ে পড়েছেন যে, দোকানে দামি জিনিস সাজিয়ে রাখতে ভরসা পাচ্ছেন না তাঁরা।
ব্যবসায়ী শুভঙ্কর পাল তাঁর প্রসাধনী সামগ্রীর দোকানে বিক্রি হওয়া আর মজুত থাকা পণ্যের হিসাব মেলাতে পারছিলেন না। এনিয়ে তিনি কর্মীদের বকাবকি করেন। শেষে দোকানে লাগানো সিসিটিভিতে নজর রাখতেই ফুটেজ দেখে তাঁর চোখ কপালে ওঠার জোগাড় হয়। দেখা যায়, দুই মহিলা তাঁর দোকানে আসেন। তার মধ্যে একজন এটা-ওটা দাম করে কর্মীদের ব্যস্ত রাখেন। অন্যজন ধীরে ধীরে লিপগ্লস, লিপ লাইনার, কাজল মিলিয়ে প্রায় দু’হাজার টাকার জিনিস ব্যাগে ঢুকিয়ে নেন। এরপর কিছুই পছন্দ হয়নি বলে কেনাকাটা না করে ফিরে যান। দোকান মালিক জানান, ওই মহিলারা এর আগেও তাঁর দোকানে এসেছেন। তবে সেবার হয়তো সুযোগ পাননি।

Post a Comment

[blogger]

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget