অস্ট্রেলিয়াতে কিছুদিন আগে রাষ্ট্রীয়ভাবে সমকামী বিয়েকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এরপরই প্রথম বিয়েতে আবদ্ধ হয়েছেন দুই নারী। তাদের একজনের নাম লরেন প্রাইস (৩১) আর অন্যজন এমি লাকার (২৯)। দুজনেই যুবতী। কিন্তু এখন থেকে তাদের একজন হলেন স্ত্রী। অন্যজন তার স্বামী। অর্থাৎ তারা স্বামী-স্ত্রী।
প্রায় দেড় বছর ধরে তারা একে অন্যকে বিয়ে করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। অবশেষে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ এসে হাজির তাদের সামনে। তবে আগামী বছর তারা তাদের দাম্পত্য জীবন শুরু করতে যাচ্ছেন। দুই যুবতীর মধ্যে লরেন প্রাইস হলেন স্বামীর ভূমিকায়।
অন্যদিকে তার স্ত্রীর ভূমিকায় এমি লাকার।
তবে সরকারি খাতায় তাদের ঘোষণা করা হয়েছে ‘ওয়াইফ অ্যান্ড ওয়াইফ’ হিসেবে। শনিবার সিডনির ক্যামডেনে অবস্থিত মাকারথুর পার্কে তাদের এ স্বীকৃতি দেয়া হয়। তারা রেজিস্ট্রি খাতায় স্বাক্ষর করে হয়ে যান প্রথম সমকামী দম্পতি। এজন্য আগে থেকেই সব আয়োজন সেরে রাখা হয়। আমন্ত্রণ জানানো হয় ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের। সাজানো হয় বিয়ের আসর। নিজেদের সাজান তারা দৃষ্টিকাড়া বিয়ের সাদা পোশাকে। এ বিয়েতে উপস্থিত হয়েছিলেন ৬৫ জন অতিথি।
অস্ট্রেলিয়ায় ভোটে পাস হওয়া নিয়ম অনুযায়ী সমকামী বিয়ের অনুষ্ঠানের এক মাস আগে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নোটিশ করতে হবে এবং তাদের কাছ থেকে বিশেষ অনুমোদন নিতে হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে তা অনুসরণ করা হয়নি। এই দম্পতি তাদের জীবনের সবচেয়ে বড় দিনটি উদযাপন করার পরিকল্পনা করছেন এক বছর পরে।
প্রায় দেড় বছর ধরে তারা একে অন্যকে বিয়ে করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। অবশেষে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ এসে হাজির তাদের সামনে। তবে আগামী বছর তারা তাদের দাম্পত্য জীবন শুরু করতে যাচ্ছেন। দুই যুবতীর মধ্যে লরেন প্রাইস হলেন স্বামীর ভূমিকায়।
অন্যদিকে তার স্ত্রীর ভূমিকায় এমি লাকার।
তবে সরকারি খাতায় তাদের ঘোষণা করা হয়েছে ‘ওয়াইফ অ্যান্ড ওয়াইফ’ হিসেবে। শনিবার সিডনির ক্যামডেনে অবস্থিত মাকারথুর পার্কে তাদের এ স্বীকৃতি দেয়া হয়। তারা রেজিস্ট্রি খাতায় স্বাক্ষর করে হয়ে যান প্রথম সমকামী দম্পতি। এজন্য আগে থেকেই সব আয়োজন সেরে রাখা হয়। আমন্ত্রণ জানানো হয় ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের। সাজানো হয় বিয়ের আসর। নিজেদের সাজান তারা দৃষ্টিকাড়া বিয়ের সাদা পোশাকে। এ বিয়েতে উপস্থিত হয়েছিলেন ৬৫ জন অতিথি।
অস্ট্রেলিয়ায় ভোটে পাস হওয়া নিয়ম অনুযায়ী সমকামী বিয়ের অনুষ্ঠানের এক মাস আগে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নোটিশ করতে হবে এবং তাদের কাছ থেকে বিশেষ অনুমোদন নিতে হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে তা অনুসরণ করা হয়নি। এই দম্পতি তাদের জীবনের সবচেয়ে বড় দিনটি উদযাপন করার পরিকল্পনা করছেন এক বছর পরে।
Post a Comment
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.