এ বিষয়ে উত্তর কোরিয়ার দুই বিশেষজ্ঞ কথা বলেছেন বিবিসির সঙ্গে। তাদের মতে, যুদ্ধের তিন সপ্তাহ শেষ হতে না হতেই ২০ লাখেরও বেশি মৃত্যু হবে।
তবে সবচেয়ে বড় ঝড়টা বইয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর দিয়ে। উত্তর কোরিয়ার একজন সেনানায়ক প্রথমে তার গোলন্দাজ বাহিনীর ক্ষমতার পূর্ণ ব্যবহার করতে পারেন।
যার মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ায় যত বেশি সম্ভব মৃত্যু ও ধ্বংস ঘটানো যায়। এজন্য লক্ষ লক্ষ কামানের গোলা ও রকেট বৃষ্টির মতো পড়তে থাকবে দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর।
বিশেষজ্ঞদের মতে, উত্তর কোরিয়ার রিজার্ভ বাহিনীর সংখ্যা প্রায় ৬০ লাখ। দেশটির সেনাবাহিনীর সমরাস্ত্র, খাদ্য, জ্বালানি ইত্যাদির যা মজুত আছে তাতে তারা দুই থেকে তিন সপ্তাহ যুদ্ধ করতে পারবে।
তাদের পরিকল্পনার মূল কথাই হবে যে এই সময়ের মধ্যেই যা করার তা করে ফেলতে হবে। কারণ এরপর তাদের কিছুই থাকবে না।"
এরপর উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন সর্বশেষ আত্মরক্ষা ও পাল্টা আক্রমণ হিসেবে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবেন। এর মাধ্যমে কয়েক লাখ আমেরিকানকে তো হত্যা করা যাবে, এমনই চিন্তা থেকে তিনি এটা করবেন।
সূত্র: বিবিসি
Post a Comment
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.